সিদ্ধার্থ দাস-এর দুটি কবিতা
প্রক্সি
অন্য যখন অনন্য হয়, মধ্যিখানে 'ন' বসে,
চিরাচরিত উচ্চারণে ন্যাকা; শুনতে
মারভেলাস।
ড্যাংগুলি হাওয়ায় উড়িয়ে চঞ্চল নীলমণি;
পোষ্য কুকুরের লেজে লঙ্কা পটকা বেঁধে, মাতন
উল্লাস!
সবাই নিজের মত হতে চেয়ে রুমাল চুরি খেলছে।
সুর অসম্ভব ধ্বনির দৈর্ঘ্য, অন্ধ
মুনিষের মর্মবাণী।
মানুষ আবেগ থেকে কাঁদে, গলা তখন খনা
শোনায়।
প্রশংসা বাদ দিলে খাঁটি বসন্ত, অব্যক্ত
পলাশ জীবনী।
স্বপ্ন নিয়ামক
মানুষ ও কবির মধ্যে দূরত্ব সবসময়
একইরকম।
যেটা তার পছন্দ অন্য করো হাতে
মানায় না।
সশব্দ এগিয়ে বাক্যে চক্রবৃদ্ধি, মাশুল গুনতে বাধ্য খানদান।
আমরা হেসে হালকা করি সৌভাগ্য।
পিণ্ড সম্যকসূর্য নীল আলোক দ্যুতি?
কেউ যায় ভাসিয়ে সত্বর কাঙাল।
যখন কোনো অসংগতি ধরা পড়ে চোখ
কাজলে মিলিয়ে যায়।
জল অথৈ সর্বদা, সর্বশেষ সংযোজন মৃত্যু!
No comments:
Post a Comment