দেবীপ্রসাদ বটব্যাল-এর দুটি কবিতা
চন্দন'গাছের অংক
কী করে যাব ?
প্রেমিকার মতোই শশ্মান আমাকে ডাকে !
ওহ হ্ বিস্মৃত রঙের জোঁক পুষেছিল
যোনিতে―। সিঁড়ি ভাঙার গানে
ধরা যাক X= লাল পেয়ারা,
এবং Y= পাখীর ঠোঁট, এবার
Z
জিগজ্যাগ নাভিমণ্ডলে কিছু দানা ছড়ানো থাক
খুঁপতে খুঁপতে
চড়ুই ঠ্যাং আর পাতা ফাঁদের অংক পাশ
করতে পারলে
কোনো একদিন নদীর চরে লুকিয়ে
তোমার প্রতি বাঁকে চন্দন গাছ লাগাব।
"---তীর্থক্ষেত্র---+"
পর্ণগ্রাফি ভেবে দেখলেনই না,
অথচ আমি কী বর্ণময়ই না হয়েছিলুম।
ইচ্ছে করেই লিখলেন না― তবু―
লেখকের নাম নিলুম―
ধরুন, লেখকের নাম ধর্মতলা
ডালহৌসি অব্দি একটা টিকিট কেটে নিন
গুঁতিয়ে টুতিয়ে বাসের মাঝ'রডে ঠেকনা
দিন
সবাইকে হতবাক করে আর্মহার্টস্ট্রীটে নেমে
খোঁজ করুন কতটা হাঁটলে
ছ্যাঁড়া গলি, ট্যানা গান টাকা দুয়েক
রতি'র
'কাটাহাড়' মার্কা
শঙ্খযোনি আপনার কলম চেখেছিল ।।
No comments:
Post a Comment